বাংলাদেশ এর সিনেমার ইতিহাস নিয়ে এই পোস্ট এ থাকছে বিশেষ রচনা, যারা আগের র্পব পড়েন নাই, তারা নিচের লিঙ্ক এ ক্লিক করুন।
Bangladeshi Film History , Part 01
Bangladeshi Film History , Part 02
Bangladeshi Film History , Part 03
যারা সিনেমা সম্পর্কে জানেন তারা তাদের রচনা লিখে Microsoft Word ( .doc format ) এ dhallywoodreporter@gmail.com এই email address এ আপনার
পরিচয় সহ পাঠান। আমারা আপনার লিখা পরিচয় সহ পোস্ট করব।
Bangladeshi Film History , Part 02
Bangladeshi Film History , Part 03
১৯৭৮ সালে বিএফডিসি ও আমজাদ হোসেন প্রযোজিত ‘গোলাপী এখন ট্রেনে’ শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের পুরস্কার পায়। এ সিনেমাটির জন্য পরিচালক, চিত্রনাট্যকার, সংলাপ রচয়িতা ও গীতিকার আমজাদ হোসেন, পার্শ্বঅভিনেতা আনোয়ার হোসেন, পার্শ্বঅভিনেত্রী আনোয়ারা, সঙ্গীত পরিচালক আলাউদ্দিন আলী, শ্রেষ্ট গায়ক সৈয়দ আব্দুল হাদী, গায়িকা সাবিনা ইয়ানমিন, চিত্রগ্রাহক (রঙিন), রফিকুল বারী চৌধুরীও পুরস্কার জেতেন। এছাড়া অভিনেতা শাখায় যুগ্মভাবে পুরস্কার পান রাজ্জাক (অশিক্ষিত) ও বুলবুল আহমেদ (বধূ বিদায়), অভিনেত্রী কবরি (সারেং বউ), সম্পাদক নুরুন্নবী (ডুমুরের ফুল), চিত্রগ্রাহক (সাদা কালো) অরুণ রায় (বধূ বিদায়), শিল্প নির্দেশক মহিউদ্দিন ফারুক (ডুমুরের ফুল), শিশুশিল্পী (যুগ্মভাবে) মাস্টার শাকিল (ডুমুরের ফুল) ও মাস্টার সুমন (অশিক্ষিত) এবং সাবিনা ইয়াসমিন (অলংকার)-এর জন্যও সেরা গায়িকার পুরস্কার জেতেন।
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ১৯৭৯ সালে গুরুত্বপূর্ণ সাতটি পুরস্কার পায় ‘সূর্য দীঘল বাড়ি’ এবং ‘সুন্দরী’ পায় সর্বাধিক ৮টি পুরস্কার। এরমধ্যে ‘সূর্য দীঘল বাড়ি’র জন্য প্রযোজক মসিহ্দ্দিন শাকের, পরিচালক ও চিত্রনাট্যকার শেখ নিয়ামত আলী ও মসিহ্দ্দিন শাকের, অভীনেত্রী ডলি আনোয়ার, চিত্র সম্পাদক সাইদুল আনাম টুটুল, শিশুশিল্পী সজিব ও ইলোরা এবং শিশুশিল্পী শাখায় বিশেষ পুরস্কার পান মাস্টার লেলিন। ‘সুন্দরী’র সংলাপ রচয়িতা আমজাদ হোসেন, পার্শ্বঅভিনেতা সাইফুদ্দিন, পার্শ্বঅভিনেত্রী আনোয়ারা, সঙ্গীত পরিচালক আলাউদ্দিন আলী, গীতিকার আমজাদ হোসেন, গায়ক সৈয়দ আব্দুল হাদী, গায়িকা সাবিনা ইয়াসমিন, চিত্রগ্রাহক (সাদা কালো) আনোয়ার হোসেন সেরার পুরস্কার জেতেন। এছাড়া চলচ্চিত্র ‘আরাধনা’-এর শিল্পনির্দেশক আব্দুস সবুর জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান।
১৯৮০ সালে বাদল রহমান প্রযোজিত ‘এমিলের গোয়েন্দা বাহিনী’ শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের পুরস্কার জেতে। সিনেমাটির পার্শ্বঅভিনেতা গোলাম মুস্তাফা, চিত্রসম্পাদক বাদল রহমান, চিত্রগ্রাহক (রঙিন) আনোয়ার হোসেন, শিশুশিল্পী টিপটিপও পুরস্কার পান। আবদুল্লাহ আল মামুন ‘এখনই সময়’ সিনেমাটি পরিচালনা করে সেরা পরিচালকের পুরস্কার জেতেন। ‘ঘুড্ডি’-এর জন্য সংলাপ রচয়িতা সৈয়দ সালাউদ্দিন জাকি ও চিত্রগ্রাহক (সাদা কালো) শফিকুল ইসলাম স্বপন সেরা নির্বাচিত হন। এ বছর অভিনেত্রী শাবানা (সখি তুমি কার) ও অভিনেতা বুলবুল আহমেদ (শেষ উত্তর) পুরস্কার পান। ‘ডানপিটে ছেলে’-এর জন্য চিত্রনাট্যকার ও গীতিকার হন খান আতাউর রহমান এবং শিশু শিল্পী মাস্টার শাকিল সেরা পুরস্কার অর্জন করেন। ‘কসাই’-এর জন্য পার্শ্বঅভিনেত্রী রোজিনা, সঙ্গীত পরিচালক আলাউদ্দিন আলী, গায়ক সৈয়দ আব্দুল হাদী, গায়িকা সাবিনা ইয়াসমিনও পুরস্কার জেতেন। আর শব্দগ্রাহকের পুরস্কার পান মুস্তফা কামাল (যদি জানতেম)।
আগের পোস্ট --------------------------------------------------------------------------------------------পরের পোস্ট
0 comments:
Post a Comment