বাংলাদেশ এর সিনেমার ইতিহাস নিয়ে এই পোস্ট এ থাকছে বিশেষ রচনা, যারা প্রথম পর্ব পড়েন নাই, তারা নিচের লিঙ্ক এ ক্লিক করুন।
যারা সিনেমা সম্পর্কে জানেন তারা তাদের রচনা লিখে Microsoft Word ( .doc format ) এ dhallywoodreporter@gmail.com এই email address এ আপনার
পরিচয় সহ পাঠান। আমারা আপনার লিখা পরিচয় সহ পোস্ট করব।
Bangladeshi Film History , Part 02
১৯৭৫ সালে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের পুরস্কার পায় নারায়ণ ঘোষ মিতা প্রযোজিত সিনেমা ‘লাঠিয়াল’। তিনি এই সিনেমার জন্য শ্রেষ্ঠ পরিচালক, আনোয়ার হোসেন সেরা অভিনেতা, ফারুক সেরা পার্শ্বঅভিনেতা ও রোজী আফসারী সেরা পার্শ্বঅভিনেত্রীর পুরস্কার পান। এ বছর ‘বাঁদী কেন কাঁদে’ সিনেমাটিতে অভিনয় করে সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার জেতেন ববিতা। এছাড়া ‘সুজন সখি’র চিত্রনাট্য লিখে সেরা চিত্রনাট্যকার নির্বাচিত হন খান আতাউর রহমান। যুগ্মভাবে ‘চরিত্রহীন’-এর জন্য সঙ্গীত পরিচালকের পুরস্কার জেতেন দেবু ভট্টাচার্য ও লোকমান হোসেন ফকির। ‘সুজন সখি’ সিনেমায় গান করার জন্য শ্রেষ্ঠ গায়ক ও গায়িকা হন আব্দুল আলিম ও সাবিনা ইয়াসমিন। বেবি ইসলাম ‘চরিত্রহীন’ সিনেমার চিত্রগ্রহণের জন্য শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক নির্বাচিত হন। এ বছর চলচ্চিত্রে সার্বিক অবদানের জন্য মরহুম জহির রায়হান অর্জন করেন বিশেষ সম্মাননা পুরস্কার।
১৯৭৬ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন ‘মেঘের অনেক রং’-এর জন্য প্রযোজক আনোয়ার আশরাফ ও পরিচালক হারুনর রশিদ, চিত্রনাট্যকার আমজাদ হোসেন (নয়নমণি), অভিনেতা রাজ্জাক (কি যে করি), অভিনেত্রী ববিতা (নয়নমণি), পার্শ্বঅভিনেতা খলিল (গুণ্ডা), পার্শ্বঅভিনেত্রী রওশন জামিল (নয়নমণি), সঙ্গীত পরিচালক ফেরদৌস আরা (মেঘের অনেক রং), গায়ক মাহমুদুন্নবী (দি রেইন), গায়িকা রুনা লায়লা (দি রেইন), চিত্র সম্পাদক বশির হোসেন (মাটির মায়া), চিত্রগ্রাহক (সাদা কালো) হারুন আল রশিদ (মেঘের অনেক রং), শিল্প নির্দেশক আব্দুস সবুর (সূর্যগ্রহণ), শিশুশিল্পী মাস্টার আদনান (মেঘের অনেক রং)।
0 comments:
Post a Comment